গাইবান্ধায় বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাাবিত
গাইবান্ধা প্রতিনিধি : গত কয়েকদিনের অতিবর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা পানির ঢলে গাইবান্ধায় করতোয়া, ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও ঘাঘটসহ জেলার সবগুলো নদ-নদীর পানি অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।এদিকে করতোয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পলাশবাড়ি উপজেলায় কিশোরগাড়ি ইউনিয়নের টোংরাদহের ২টি পয়েন্টে ৯০ ফুট বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় ৬টি গ্রাম আকস্মিকভাবে প্লাবিত হয়। ফলে বসতবাড়িসহ রোপা আমন ধান ও অন্যান্য ফসল তলিয়ে গেছে। এদিকে করতোয়া নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করায় গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত, শিবপুর, সাপমারা, নাকাই, কাটাবাড়ি, ফুলবাড়ি, হরিরামপুর, মহিমাগঞ্জ, রাখালবুরুজ ও তালুকানুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ঘরবাড়িতে পানি ঢুকে পড়েছে। ডুবে গেছে হাজার হাজার একর ফসলী জমি। এছাড়া পলাশবাড়ি উপজেলার কিশোরগাড়ি ও হোসেনপুর ইউনিয়নের বেশ কিছু এলাকায় পানি ঢুকে পড়েছে। অসময়ে আকস্মিক এই বন্যায় সংশ্লিষ্ট এলাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় সংশ্লিষ্ট বাড়ির লোকজন চরম দুর্ভোগের মুখে পড়েছে। রাস্তাঘাট ডুবে গেছে। ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাহত হচ্ছে। ইতিমধ্যে বন্যা কবলিত এলাকায় ১ হাজার পরিবার তাদের পালিত পশু-পাখি নিয়ে বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডর সূত্রে জানা গেছে, নদ-নদীর পানি এখনও বিপদসীমা অতিক্রম না করলেও করতোয়া নদীর পানি গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালি পয়েন্টে মঙ্গলবার বিপদসীমার ৮১ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এছাড়া ঘাঘট নদীর পানি বিপদসীমা ছুই ছুই করছে। এদিকে জেলা প্রশাসন ইতোমধ্যে প্রাথমিকভাবে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বন্যা কবলিত মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য ৫ মে. টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে।
- বাঁধ ভেঙে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
- চাঁদপুরের পানিবন্দি হয়ে পড়েছে হাজারো পরিবার
- পানিবন্দি হয়ে চরম দুভোর্গে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ
- দরিদ্র মানুষগুলোর বাড়িতে এখনো পানি
- কয়েক শ পরিবার পানিবন্দী
- গড়াই নদীতে বেড়েই চলেছে পানিবৃদ্ধি
- জেলা শহরের সাবরেজিস্ট্রি অফিসে পানি
- ফরিদপুরে পানিবন্দী ১ লাখ ৮৪ হাজার মানুষ
- চারদিকে এত পানি, তবু খাওয়ার পানি নেই
- মাদারীপুর শিবচরের মানুষের দুর্ভোগ বেড়েই চলেছে
প্রধান সম্পাদক - হাসান আহম্মেদ
নির্বাহী সম্পাদক - মোঃ সোলায়মান৩৭/১, ব্লক - ডি, শহীদবাগ, মিরপুর ১২ ।
Email - dikdarshon.net@gmail.com
Phone - 01947-012324 / 01947-012325