রোকনুজ্জামান : রাজধানী মিরপুর ১১ নং এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা শেখ মোহাম্মদ আলী আড্ডু। পারিবারিকভাবেই তারা আওয়ামী রাজনীতির সাথে যুক্ত সকলেই। শুধু মিরপুর ১১ নং এলাকায় নয় গোটা মিরপুর জুড়েই রয়েছে তাদের পরিবারের সুখ্যাতি। মোহাম্মদ আলী আড্ডু বলেন আমরা ৮ ভাই ৪ বোন। বড় ভাই মৃত এ্যাডভোকেট শেখ সেলিম ছিলেন পল্লবী থানা আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বিডিআর মামলা স্পেশাল প্রফেসিকটর, সেজো ভাই শেখ মোঃ জামিল কাপড়ের ব্যবসায়ী, মেজো ভাই এ্যাডভোকেট শেখ মোঃ ইকবাল, শেখ মোঃ ওয়াসিম এ্যাডভোকেট, শেখ মোঃ পারভেজ এ্যাডভোকেট, আমি শেখ মোহাম্মদ আলী আড্ডু শিক্ষানবিশ আইনজীবি, ছোট ভাই শেখ মোঃ আলমগীর সেও শিক্ষানবিশ আইনজীবি। দেশের যেকোন দূর্যোগময় পরিস্থিতিতে মিরপুরে আমাদের এই পরিবার এলাকার বাসিন্দাদের পাশে থাকেন সবার আগে। এই করোনার মাঝেও আমি ও আমার পরিবার এলাকার অসহায় কর্মহীন হয়ে পড়া প্রায় ৫০০০ মানুষের মাঝে চাল, ডালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন। মোহাম্মদ আলী আড্ডু থেকেছেন এলাকাবাসীর সকল বিপদে আপদে। শুধু যে এলকাবাসীর মাঝে তা নয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামীলীগ সবখানেই প্রিয় মানুষ এই মোহাম্মদ আলী আড্ডু। আর এই জনপ্রিয়তাই কাল হয়ে দাড়িয়েছে আড্ডুর জন্য। কিছু স্বার্থনেষী মহল বিভিন্ন । অনলাইনে ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের গুজব রটাচ্ছেন। মোহাম্মদ আলী আড্ডু বলেন গত কয়েকদিন আগে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল আমাকে নিয়ে লিখেছে আমি নাকি বিভিন্ন অবৈধ্য ব্যবসার সাথে জড়িত কিন্তু ভেবে অবাক হয়েছি যে তারা কোথাও এটা উল্লেখ করে নাই যে আমি কোথায় কিভাবে অবৈধ্য ব্যবসা করি বা কোন থানায় আমার নামে কি কি মামলা আছে। রাজনীতি করি শত্রু থাকাটা অস্বাভাবিক নয় মোটেও। মিথ্যাচার অনেকে করবেই কিন্তু কোন নিউজ কিভাবে ভিত্তিহীনভাবে প্রকাশ করে। হয়তো বা এই জন্যই মানুষ সন্মানিত সাংবাদিকদের বলে সাংঘাতিক তবে প্রকৃত সাংবাদিকরা কখনোই এমন হতে পারে না। তিনি বলেন আমি অন্যায় কোন কাজ করলে সেটা অবশ্যই তথ্য উপাত্ত নিয়ে লেখা একজন সংবাদকর্মীর দ্বায়িত্ব। কিন্তু আমি যে কাজ করি না সেটা লিখলে তা রীতিমতো মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। আমি যখন মনোযোগ সহকারে আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত করা অনলাইনটির দিকে লক্ষ্য করলাম তখন দেখলাম গত ১০ দিনে তাদের অনলাইনে মাত্র দুটি নিউজ পাবলিশ করেছে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে এটা কি করে কোন অনলাইন নিউজ পোর্টল হতে পারে ? অনলাইন নিউজ পোর্টালে সব সময়ের তাৎক্ষনিক নিউজ গুলি পাবলিশ করা হয়। এসব অনলাইনে সন্মানী ব্যক্তিদের হেয় করার হুমকি দিয়ে চাঁদাবজি করাটাই মূল লক্ষ্য বলে আমার মনে হয়।