মন্তব্য প্রতিবেদন:- পীর হাবিবুর রহমান, নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন ।
নিউইয়র্কের করোনা যোদ্ধা ডা:ফেরদৌস খন্দকারকে নিয়ে সমস্যাটিও কি প্রধানমন্ত্রীকে সমাধান দিতে হবে। নিউইয়র্কে তার করোনাযুদ্ধের বীরত্ব মানুষকে সেবাদান,সচেতনতা তৈরিতে অনবদ্য ভূমিকা, প্রবাসীদের মাঝেই জনপ্রিয় করেনি এদেশেও ইমেজ তৈরি করে। ব্যক্তিগত ভাবে চিনিনা। করোনাকালে গগনমাধ্যম চিনিয়েছে। ভালো লেগেছে, দেশের দু:সময়ে তিনি মানুষের সেবায় অর্থ সময় নষ্ট করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এসেছেন। দুঃখজনক উন্মাদ কেউ কেউ তাকে খুনী বিশ্বাসঘাতক মোশতাক- রশীদের আত্নীয় বানালো। সরকারের খেয়ে পড়ে সরকারের প্রতিষ্ঠানে দায়িত্বশীল পদে বসে দলকানারাই ফেসবুকে অপপ্রচার করে। তাদের রাজনৈতিক নিয়োগ, কাজতো আর নাই! শত্রুর সাথে পান্জা লড়েনা, নিজের মানুষের মিথ্যাচার করে কাপুরুষরা! ফেরদৌস নেমেই দাঁতভাঙ্গা জবাব দিলেন। অভিযোগ প্রমানের চ্যালেন্জ ছুড়লেন।বিকৃতদের মুখে তালা।এখন সরব চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সেই সময়ের ছাত্রলীগ সভাপতি সহ নেতারা বললেন, দুঃসময়ে ছাত্রলীগের নিবেদিত প্রান ফেরদৌস শিবির বিরোধী সংগ্রামে সাহসী ভূমিকা রেখে কঠিন সময় পার করেন। সেই সময়ের তার ভূমিকার ছবিও আসছে। এদিকে ডা:ফেরদৌসের অ্যান্টিবডি সনদ থাকলেও তাকে প্রাতিষ্টানিক কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে।জনগনের টাকায় পড়াশোনা করে বিদেশ বসতি গড়া কজন ডাক্তার প্রকৌশলী দেশের দু:সময়ে ভূমিকা রাখেন? কেনো ফেরদৌসের বিরুদ্ধে জঘন্ন মিথ্যাচার? নোংরামি? এখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নাই? তার অপরাধ কি? দেশকে ভালোবাসে মানুষের সেবায় ছুটে আসা? তিনিতো ব্যবসা মতলবে আসেননি! কোথায় পুরস্কার,তার বদলে তিরস্কার? লজ্জা। কিছু কুৎসিত মানুষকে করুনা। জাতীয় অধ্যাপক আন্তর্জাতিক মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা:এ বি এম আব্দুল্লাহ ফেরদৌস খন্দকারকে মানুষের সেবায় কাজে লাগাতে পারেন।